Wednesday, September 19, 2007

সিডিএমএ বন্ধুত্ব


গতকাল একটা সিটিসেট মোবাইল ফোন কিনলাম। নেটওয়ার্ক নিয়ে ভয় ছিলো। তবে আপাতত মনে হচ্ছে নেটওয়ার্কটা খারাপ না। স্যামসাং-এর হ্যান্ডসেটটা ইতোমধ্যে আমার বেশ পছন্দ হয়ে গেছে। সেটটা অসম্ভব পাতলা আর হালকা। নতুন নম্বরটা হলো 01191301091 (০১১৯১৩০১০৯১)। আমার সঙ্গে যাদের খুব যোগাযোগ হয়, তারা এই নম্বরে ফোন করতে পারবেন। এই ফোনটির ব্যবহার গাইড আর সফটওয়্যার পাওয়া যাবে স্যামসাং ইন্ডিয়ার ওয়েবসাইটে। আর সিটিসেলের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে সিটিসেল ওয়ান প্যাকেজ সম্পর্কে। অতিরিক্ত ট্রাভেল চার্জার বিক্রি করছে স্টেডিয়াম মার্কেটের আল ফারুক দোকানটি। এখানে অতিরিক্ত সিটিসেল রিম কেনা যাবে।

Friday, September 14, 2007

এটা একটা গোপন কথা!!!


খুব দ্রুত আমি আর আমার ২ পুরানো বন্ধু একটা নতুন কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। কাজের গোড়াপত্তন ইত্তেফাক ভবনকে ঘিরে। অর্থাৎ বন্ধুগুলো ইত্তেফাক হাউজের। কাজটা হবে আমাদের জন্য এবং আমাদের দেশের জন্য একটা মাইল স্টোন। যাই হোক, আশা করছি কাজে হাত লাগাতে জিকোর সহযোগীতা চাইবো। কাজ এগিয়ে যাচ্ছে দ্রুত গতিতে। বাকিটা পরে এই বালুচরে দাগ কাটবে আশা করি...

Saturday, July 28, 2007

অসহায় দিন

বড্ড অসহায় একটা দিন। আজ আলো আছে প্রচুর। তবুও ঝড়া পাতার কাব্য বাজছে ক্ষনে ক্ষনে। সময়কে সহনশীল করে তুলতে আরো একবার টানা পরিশ্রম করে যাচ্ছি। কাল শুভর সাথে কথা হয়েছিল। রেল লাইনের সাথে এখনো আমার দেশের দুরালাপনির বুঝি একটা গোপন সম্পর্ক আছে। তাই শুভর কথাগুলোয় ছিলো ঝমঝম কলরব। পায়ে হেটে শিখতে আর মন চায় না। তাই এবার ২চাকা খুজছি। তথাপি, ক্যামেরাটা এখনো কাঁদে। হায়রে!!!

অপেক্ষার প্রহর গুনছি; আবার জিয়ন আলোর ঝলসে উঠবে। আপাতত এই ২৩ ডিগ্রি বালুচরে...

Sunday, July 22, 2007

আজ বৃষ্টি যদি না থামে...

খুব মনে পড়ছে পুরানো বৃষ্টি ভেজা দিনগুলোর কথা। আসলে প্রকৃতির কাছে এক অদ্ভুত স্মৃতি ডাইরি আছে, যেখানে সে ধরে রাখে তার সাথে আমাদের সকল দেখা হওয়া দিনগুলোকে। আসলে প্রকৃতি আমাদের ভালোও বাসে ঠের। আজ ঝমঝম বৃষ্টি। এমন দিনগুলোতে খুব মনে হয়, কেউ যদি অনেক টাকা দিয়ে বলতো শুধু ছবি তুলতে ঘুরে ঘুরে তাহলে হয়তো আমি সব ছেড়ে নেমে পড়তাম। হাটতাম, ঘুরতাম, ভাত খেতাম মাছ দিয়ে আর ছবি তুলতাম।

ছবি তুলতাম মানুষের। ভিজে যাওয়া একদল মানুষের। হাতে পায়ে হাটাহাটি করে যে মানুষরা, তাদের।
ভেজা মাটির সোদা গন্ধ আর মানুষের মাঝে মিশে যাওয়া পুরানো ১টা দিন।
তারপর অন্ধগগনে দাড়িয়ে থাকা হাজার ফেটা বৃষ্টি সব ছুটে আসে।

আমি... তাকিয়ে থাকি। আর আমার ক্যামেরা ঘুমায় একমুঠ সিলিকা দানার মাঝে।

Monday, July 9, 2007

দুর পাহাড়ের ধারে গোধুলীর আলো মেখে

রিকশাটা মৃদু দুলছে। বেশ মিষ্টি একটা বাতাস বাইরে। নিয়ন আলোয় জ্বলছে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা। রাত তখন প্রায় সাড়ে ৯ টা। রিকশা যখন কলা ভবন পার করছে ঠিক তখনই হঠাত করেই রিকশা থামালেন তিনি। প্রতিদিন তিনি এই পথে মতিঝিল হয়ে আজিমপুর যান। আজ হঠাত করেই হোসেন সাহেবের অন্যরকম এক অনুভুতি ছুঁয়ে গেলো। রিকশা থামিয়ে তিনি কলাভবন মাঠের পাশে সাদা দেয়াল ধরে দাড়িয়ে পড়লেন। একটা টানা দুপুর, কয়েকটা ছেড়া বিকেল, শীতের সকাল, ভরা বর্ষায় পানি জমে ওঠা মাঠ। তারপর আরও অনেকগুলো শব্দ। আড্ডা দেয়া এক দল ছেলে-মেয়ে। ভাবতে ভাবতেই নোনা পানি বাধ ভাঙে চোখে। ফেলে আসা ২৫ বছরের স্মৃতি আজ তাকে পেয়ে বসেছে। চাকরি জীবনের ১৮ বছরে তার একবারও সময় হয়নি এই স্মুতিগুলোর সাথে হাত মেলাতে। দেয়াল ধরে হাটু মুড়ে বসে পড়লেন হোসেন সাহেব। অনেক হাসি-ঠাট্টার আওয়াজ তার কানে বাজছে। কত কত স্মৃতি এই পথে তার জন্য দাড়িয়ে ছিলো, কিন্তু কখনও সে পিছু ফেরেননি। চেনা বন্ধুদের মুখগুলো মনে পড়লো তার, মনে পড়লো আধ খাওয়া সিগারেটে সুখ টান। এক বারও সে তাদের সাথে যোগাযোগ করেনি। পকেটের ডাইরি বের করে অন্ধকারে হাতাতে লাগলো ফোন নম্বর। কিন্তু কারও নম্বরই তার কাছে নেই। নেই ফেলে আসা দিনের কোন অস্বিত্ব। পেছন থেকে রিকশা ওয়ালার ডাকে ঘোর কাটে তার। সেদিন বাড়ি ফিরে এক ফোটাও ঘুম হয়নি তার। শুধু ৮ বছরের মেয়ের মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে হোসেন সাহেব বলেছিলেন, ‘নিজেকে কখনও ভুলিস না।’

প্রিয় গানের কিছু লাইন

[ গানটি যাত্রি ব্যান্ডের গাওয়া ]
প্রতিদিন - এগলি ওগলিতে ঘুরোঘুরি - কেটে যায় সময় - আসে রাত
মেয়েটা বাকা করে চুল - বাধে প্রেম করে দেখো - ছেলেটাও পরে - ফুল হাতা শার্ট
এই দেখে হাসাহাসি - গানটাকে ভালোবাসি
এই ভালো আছি এই - স্বপ্ন আমার
কখনও বুঝিনি যে তা - এটা ছিলোও... সুচনা
আছে বাকি স্বপ্নের - উপসংহার

মন... আধারের নিলিমায়, তোমাকেই আজ খুজতে চাই
জানি না - জানি না - কোথায় - পাবো তোমায়
একবার এসে দেখো আমায়

Wednesday, May 30, 2007

Microsoft unveils revolutionary device

New top-secret 'Surface' will change the way we look at computing

In the next year, Bill Gates will manage one
of the highest-profile transitions in American business history — he’ll
leave his day job as Chief Software Engineer at Microsoft, the $300
billion company he co-founded 32 years ago, and will move full time
into philanthropy.
But
before he leaves, Gates has a few more high-tech projects to finish.
Until this morning, one project — almost five years in the making and
code-named 'Milan,’ — was top-secret
.In a TODAY exclusive, I had a chance to talk with Gates at Microsoft’s
Redmond, Washington campus about a revolutionary new device Microsoft
now calls “Surface.”“Pretty exciting, eh?” Gates said with a sly
smile, when he put his hand down on what looked initially like a low,
black coffee table: At the touch of his hand, the hard, plastic
tabletop suddenly dissolved into what looked like tiny ripples of
water. The ‘water’ responded to each of his fingers and the ripples
rushed quickly away in every direction.
“Go ahead,” he said. “Try it.” When I placed my hand on the table at the same time, there were more ripples.It
took a moment to appreciate what was happening. Every hand motion Gates
or I did was met with an immediate response from the table. There was
no keyboard. There was no mouse. Just our gestures.“All
you have to do is reach out and touch the Surface,” Gates told me with
barely concealed pride. “And it responds to what you do.” In
an industry whose bold pronouncements about the future has taught me
the benefits of skepticism, Surface literally took my breath away. If
the Surface project rollout goes as planned in November, it could alter
the way everyday Americans control the technology that currently
overwhelms many of us. After
Gates and I spent about 20 minutes taking the device out for a spin, a
lot of my preconceived notions about how people interact with computers
began to melt away.

How it works

The
radical new approach starts with the guts of the device itself. Under
the impact-resistant plastic top skin on an otherwise nondescript table
hide five infrared scanners, a projector, and a wireless modem. The
scanners recognize objects and shapes placed on the top and respond to
them accordingly. For example, if the scanners recognize fingers, and
the fingers have been placed in color circles that appear on the
surface, the projector shows colored lines that follow the tracings and
movements of your fingers. Meanwhile, an internal modem sends and
receives signals from any electronic device placed on it. All of the
hardware is run by a special version of Microsoft’s new operating
system, Windows Vista. To
do things on Surface’s tabletop screen, you reach down, touch it and
push it. To make the image you see on the screen bigger, spread your
fingers. To make it smaller, squeeze your fingers together. To move
something into the trash, push it into the trash with your hand. And it
allows what Microsoft calls “Multi-Touch” and “Multi-User” interaction
— namely, more than one person can interact with it at a time. Try that
with your home computer. One
of the most revolutionary aspects of Surface, though, is its natural
interaction with everyday objects and technologies. When you place your
wi-fi enabled digital camera on the table, for example, Surface ‘sees’
the camera and does something extraordinary: It pulls your digital
pictures and videos out onto the table for you to look at, move, edit
or send. Images literally spill out in a pool of color.

The
whole thing is remarkably intuitive, says Gates, because it’s
remarkably similar to what people do in everyday life. “When you make
it so that it's just visual — touch and visual — you're drawing on what
humans are incredibly good at,” he said. “You know, what people have
been practicing their entire lives. People will start to see that this
world of information and entertainment is going to be far more
accessible. 









Powered by ScribeFire.

Monday, February 12, 2007

YouTube goes to mobile space

Hot on the heels of a deals last week to bring MySpace and eBay to its UK mobile network, giant mobile carrier Vodafone has announced a similar deal to make YouTube available to mobile phone customers. Like all mobile phone carriers, Vodafone is searching for new ways to boost revenue streams and differentiate itself from other carriers in a climate where increased competition has forced the cost of voice calls down. However, despite the fact that 3G operators have attempted to entice mobile users with a wide variety of rich content from TV sporting events to selected web services, such as YouTube, the two most widely used applications by far are still ordinary voice calls and SMS messaging. In addition, the increasing ubiquity of Wi-Fi hotspots coupled with the appearance of Wi-Fi capable mobile phones, such as Apple's upcoming iPhone, threatens to undercut the value of the relatively expensive 3G services by enabling users to access the wider Internet from their mobile devices. In fact Wi-Fi enabled VoIP on mobile phones also has the potential to eat into carriers' voice and SMS revenue as well. To date, carriers like Vodafone have resisted the idea of opening their networks and granting users unfettered access to the Internet at an affordable price. However, cracks are starting to appear in the walls of the walled garden and mobile carriers may well find that the only way they can keep customers is to give them what they want rather than what they think subscribers should have.

Labels: